English   

গঠনতন্ত্র: ধারাসমূহ | BSMMUAC

গঠনতন্ত্র


নাম: “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন (বিএসএমএমইউএএ)”।



প্রধান কার্যালয়: রেজিস্ট্রার অফিস, বস্নক-বি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়,শাহবাগ, ঢাকা।



বর্তমান ঠিকানা : রেজিস্ট্রার অফিস, বস্নক-বি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়,শাহবাগ, ঢাকা।



সংজ্ঞাঃ বিষয় ও প্রসঙ্গের প্রয়োজনে অনুরূপ না হইলে এই গঠনতন্ত্রে ;

ক) ‘অ্যাসোসিয়েশন’ অর্থ-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন (বিএসএমএমইউএএ)।
খ) ‘অ্যালামনাই’ অর্থ-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ও অধিভূক্ত মেডিক্যাল শিড়্গা প্রতিষ্ঠান এর পিএইচডি, এমডি, এমএস, এমফিল, এমএমইডি, এমপিএইচ এবং ডিপেস্নামা ডিগ্রী অর্জনকারী যে কোন চিকিৎসক, যিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হতে এবং সাবেক ইন্সটিটিউট অব পোষ্ট গ্রাজুয়েট মেডিসিন এন্ড রিসার্চ (আইপিজিএমএন্ডআর) এর শিড়্গার্থী হিসাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে সার্টিফিকেট অর্জন করেছেন, যা অ্যাসোসিয়েশনের বৃহত্তর স্বার্থে প্রয়োজনবোধে কার্যনির্বাহী কমিটি পর্যালোচনা করতে পারবেন।
গ) ধারা ও বিধি অর্থ-অত্র গঠনতন্ত্রের ধারা এবং এর অধীনে প্রণীত বিধিসমূহ।
ঘ) বৎসর অর্থ-১ জানুয়ারী হইতে ৩১ ডিসেম্বর পর্যšত্ম।
ঙ) সদস্য অর্থ-সাধারণ সদস্য ও আজীবন সদস্য।
চ) সম্পত্তি অর্থ-নগদ তহবিলসহ অ্যাসোসিয়েশনের সম¯ত্ম স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ।
ছ) পিএইচডি অর্থ-Doctor of Philosophy সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসক,
ঝ) এমএস অর্থ-Master of Surgery সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসক,
জ) এমডি অর্থ-Doctor of Medicine সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসক,
ঞ) এমফিল অর্থ-Master of Philosophy সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসক,
ট) এমএমইডিঅর্থ-Master of Medical Education সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসক,
ঠ) এমপিএইচঅর্থ-Master of Public Health সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসক এবং
ড) ডিপেস্নামা অর্থ-Diploma সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসক।
ঢ) কর্মচারী অর্থ-কর্মকর্তা ও কর্মচারী।



আওতা: সমগ্র বাংলাদেশ। অন্যান্য যেকোন দেশে এর কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা যাবে।



মর্যাদা: ‘অ্যাসোসিয়েশন’ একটি অরাজনৈতিক ও অলাভজনক সংস্থা।



উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য:

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ও এর অ্যালামনাইদের কল্যাণে নিম্নলিখিত উদ্দেশ্যে ও লক্ষ্য ‘অ্যাসোসিয়েশন’ পরিচালিত হবে : ক) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়-এর ভাবমুর্তি উন্নত করা,
খ) অ্যালামনাইদের মধ্যে একতা, সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্ববোধ স্থাপন এবং একে অন্যকে যথাসম্ভব সাহায্য ও সহযোগিতা করা,
গ) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়-এর স্বার্থ রক্ষা করা এবং শিক্ষার্থীদের গবেষণা কাজে অর্থ বরাদ্দ করা এবং স্কলারশীপ/স্টাইপেন্ড বরাদ্দ করা,
ঘ) সাহায্য পাওয়ার যোগ্য শিড়্গার্থীদের সহায়তার জন্য একটি পৃথক তহবিল প্রতিষ্ঠা করা,
ঙ) অ্যালামনাইদের জন্য সমাবেশ, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, কর্মশিবির, প্রদর্শনী ও আমোদ ভ্রমনের আয়োজন করা,
চ) লাইব্রেরী, মিউজিয়াম, কনফারেন্স সেন্টার, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, গবেষণাগার, ক্রীড়া ও আপ্যায়ন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা,
ছ) নিয়মিত ‘বুলেটিন’, সাময়িকী, পুস্তক মুদ্রণ ও বিভিন্ন প্রকাশনা প্রকাশ করা,
জ) সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ক্রীড়া ও অন্যান্য অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা,
ঝ) দেশে ও বিদেশে অ্যালামনাইদের সংগঠন গড়ে তোলা,
ঞ) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়-এর শিক্ষার পরিবেশ উন্নয়নে সহযোগিতা করা,
ট) শিক্ষার উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহণ করা,
ঠ) উপরোক্ত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যাবলী অর্জনে দায় মোচনের ক্ষেত্রে সহায়কএরূপ অন্য সকল কার্যাবলী সম্পাদন করা।



ক) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন-এর আজীবন ও সাধারণ সদস্যদের চাঁদা নি¤্নরম্নপে অ্যাসোসিয়েশনের কোষাধ্যড়্গ/মহাসচিব বরাবরে প্রেরণ করতে হবে:



খ) প্রযোজ্যড়্গেেত্র বিদেশস্থ শাখাসমূহ বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন এর সহিত সুষ্ঠ সমন্বয়পূর্বক পরিচালনা করবে।



অ্যাসোসিয়েশনে নি¤্নােক্ত চার ধরণের সদস্য থাকবে:

ক) সাধারণ সদস্য: সাধারণ সদস্যপদ কেবলমাত্র ৪খ ধারাতে সংজ্ঞায়িত অ্যালামনাইগণের জন্য নির্ধারিত থাকবে।
খ) আজীবন সদস্য: অ্যাসোসিয়েশনের আজীবন সদস্য কেবলমাত্র ৪খ ধারাতে সংজ্ঞায়িত অ্যালামনাইগণের জন্য নির্ধারিত থাকবে।
গ) সহযোগী সদস্য: বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদপ্রাপ্ত ডিগ্রীধারী নন কিন্তু এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত এমন শিড়্গকবৃন্দকে কার্যনির্বাহী কমিটি সহযোগী সদস্য পদ প্রদান করতে পারবে। তবে সহযোগী সদস্যদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ কিংবা ভোট প্রদানের ড়্গমতা থাকবে না।
ঘ) অনারারী সদস্য: কার্যনির্বাহী কমিটি প্রয়োজন বোধে সেসব নন-অ্যালামনাইদের, যারা অ্যাসোসিয়েশনের মর্যাদা ও স্বার্থের উন্নয়নে/পরিবর্ধনে সহায়ক, ডোনার, স্বনামধন্য ব্যক্তিবর্গকে অনারারী সদস্য পদ প্রদান করতে পারবে। তবে অনারারী সদস্যদের কোন নির্বাচনে অংশগ্রহণ কিংবা ভোট প্রদানের ড়্গমতা থাকবে না।



সদস্যভুক্তির নিয়মাবলী:

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোন অ্যালামনাই অত্র অ্যাসোসিয়েশনের সংবিধানের বিধি ও নিয়মাবলীর প্রতি পূর্ণ আস্থা জ্ঞাপন করে নির্ধারিত ফি প্রদানপূর্বক অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হওয়ার জন্য নির্ধারিত আবেদন ফর্মে মহাসচিব বরাবর আবেদন করতে পারবেন এবং আবেদন কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক অনুমোদিত হলে আবেদনকারী অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হিসাবে গণ্য হবেন। শর্ত থাকে যে, কার্যনির্বাহী কমিটি যে কোন আবেদন গ্রহণ কিংবা প্রত্যাখান করার সর্বময় ড়্গমতা সংরড়্গন করে।



ক) সাধারণ সভায় উপস্থিত হওয়া, আলোচনায় অংশগ্রহণ ও প্র¯ত্মাব পেশ করা,
খ) বিধি মোতাবেক কার্যনির্বাহী কমিটির কর্মকান্ডের ব্যাখ্যা দাবি করা এবং আয়-ব্যয়ের হিসাব চাওয়া,
গ) অ্যাসোসিয়েশনের যে কোন কমিটিতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা,
ঘ) ভোট প্রদান করা,
ঙ) অ্যাসোসিয়েশনের কোন প্রতিনিধি দলে অšত্মর্ভুক্ত হওয়া এবং
চ) সংগঠনের উন্নয়নের স্বার্থে পরামর্শ দান বা নির্বাচন কমিশনে কাজ করা।



সদস্যপদ বাতিল: নি¤্নলিখিত কারণে সদস্যপদ বাতিল হবে, যদি কোন সদস্য-

ক) স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন, সদস্যপদ ত্যাগে ইচ্ছুক সদস্যকে লিখিতভাবে পদত্যাগ পত্র মহাসবিবের নিকট পাঠাতে হবে। কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক অনুমোদিত হওয়ার পূর্ব পর্যšত্ম পদত্যাগ পত্র প্রত্যাহার করা যাবে। এ বিষয়ে কার্যনির্বাহী কমিটির সিদ্ধাšত্মই চূড়াšত্ম বলে গন্য হবে। এরূপ পদত্যাগ পত্র গৃহীত হলে সেই সদস্য আর কোনদিন সদস্য হওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন না।
খ) সাধারণ সদস্যদের ড়্গেেত্র অ্যাসোসিয়েশনের প্রাপ্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরিশোধে ব্যর্থ হন,
গ) যদি মৃত্যুবরণ করেন,
ঘ) মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন হন,
ঙ) অ্যাসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্র, বিধি ও নিয়ম-শৃঙ্খলা বিরোধী কার্যকলাপে জড়িত হন অথবা কোন সদস্যের আচারণ বা কার্যকলাপ অ্যাসোসিয়েশনের মর্যাদা ও স্বার্থহানিকর বা ড়্গতিকর বলে বিবেচিত হন এবং
চ) আদালত কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত হন।



বহিষ্কার:

কোন সদস্য অ্যাসোসিয়েশন বা গঠনতন্ত্র বহির্ভূত বা অ্যাসোসিয়েশনের উদ্দেশ্য ও লড়্গ্য এর বিরম্নদ্ধে ড়্গতিকর কোন কাজ করলে এবং এতদ্বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ উপস্থাপন করে ও তার প্রাথমিক তদšত্মপূর্বক কার্যনির্বাহী কমিটির অনুমোদনক্রমে সাময়িক ভাবে তার সদস্যপদ স্থগিত এবং অভিযোগ প্রমানিত হলে তাকে বহিস্কার করা যাবে।



পুনঃ সদস্যভুক্তি:

ধারা ১২(ক) ব্যতিরেকে যে সকল সদস্যের সদস্যপদ বাতিল হবে, তিনি/তারা কার্যনির্বাহী কমিটির শর্ত পূরণ এবং ধারা ১০ অনুযায়ী সদস্যপদ পুনর্বহালের আবেদন করলে কার্যনির্বাহী কমিটি তা বিবেচনা করতে পারবে। কার্যনির্বাহী কমিটির কোন কর্মকর্তা বা সদস্য পদত্যাগ/অব্যাহতি/অনাস্থা/বহিস্কার/অপসারন/মৃত্যু বা অন্য কোন কারণে কার্যনির্বাহী কমিটির কোন পদ শূন্য হলে নির্বাহী কমিটির সভায় উপস্থিত সদস্যদের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের সমর্থনে কো-অপশনের মাধ্যমে উক্ত শূন্য পদ পুরণ করতে পারবে।



সাংগঠনিক কাঠামো:

সংস্থার সাংগঠনিক কাঠামো নি¤্নরূপ:

ক) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যায়ের উপাচার্য মহোদয় পদাধিকার বলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক হবেন। তাছাড়া, প্রো-উপাচার্যগণ ও কোষাধ্যড়্গ মহোদয় পদাধিকার বলে অ্যাসোসিয়েশনের পৃষ্ঠপোষক হবেন।

খ) অ্যালামনাইদের মধ্য হতে বরেণ্য, বিশিষ্ট ব্যক্তি যারা অ্যাসোসিয়েশনের কল্যানে অবদান রেখেছেন, তাদেরকেই অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসাবে মনোনয়ন দেয়া যাবে। এই মনোনয়ন তালিকা এবং উপদেষ্টামন্ডলীর গঠনপ্রণালী ও কার্যাবলী সময়ে সময়ে কার্যনির্বাহী কমিটি চূড়াšত্ম করবে, যা প্রয়োজনবোধে পুনর্বিন্যাস করা যেতে পারে।



সাধারণ পরিষদের সভা আহ্বান:

ক) সভাপতির নির্দেশে মহাসচিব দুই সপ্তাহের নোটিশে সাধারণ পরিষদে সভা আহবান করতে পারবেন। তবে, বার্ষিক সাধারণ সভা কমপড়্গে এক মাসের নোটিশে আহ্বান করতে হবে।

খ) কোন জরম্নরী অবস্থার পরিপেড়্গেিত সভাপতি সাধারণ পরিষদের সভা যে কোন সময়ের নোটিশে আহ্বান করার জন্য মহাসচিবকে ড়্গমতা প্রদান করতে পারবেন।



সাধারণ পরিষদের সভার কোরাম:

সাধারণ পরিষদের সভা অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয় উপস্থিতি সংখ্যা তথা কোরাম হবে নূন্যপড়্গে ১০০ জন সদস্যের উপস্থিতিতে, তবে নির্দিষ্ট তারিখে সভার জন্য নির্ধারিত সময়ের আধ ঘন্টার মধ্যে যদি প্রয়োজনীয় সংখ্যক সদস্য উপস্থিত না হন এবং অন্য কোন ঘোষণা না থাকে, উক্ত সাধারণ পরিষদের সভা মুলতবী গণ্য হবে এবং পরবর্তী সপ্তাহে একই দিনে, একই সময়ে ও একই স্থানে উক্ত সভা অনুষ্ঠিত হবে। মুলতবী সভার পরবর্তী সপ্তাহের অধিবেশনের জন্য নির্ধারিত সময়ের আধ ঘন্টার মধ্যে সদস্যদের প্রয়োজনীয় উপস্থিতি না থাকলেও উপস্থিত সদস্যদের নিয়েই সাধারণ পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হবে এবং সেড়্গেেত্র সভায় প্রয়োজনীয় উপস্থিতি আছে বলে বিবেচিত হবে। সাধারণ সভা যদি সদস্যদের তলবী সাধারণ সভা হয়, তবে অনুস্থিতির কারণে ঐ সভা বাতিল বলে গণ্য হবে।



সাধারণ পরিষদের তলবী সভা:

সাধারণ পরিষদের ন্যূনপড়্গে ৭৫% সদস্যের লিখিত তলবীপত্র অনুসারে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে সিদ্ধাšত্ম গ্রহণের জন্য সভাপতি সাধারণ পরিষদের সভা আহ্বান করবেন। তলবীপত্র পাওয়ার তারিখ হতে ১৫ দিনের মধ্যে সভা না আহ্বান করলে তলবী সভার জন্য পত্রে দ¯ত্মখতকারীগণ নিজেরাই যথাযথ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কেবল সেই নির্দিষ্ট বিষয়টি নিস্পত্তি করার জন্য সভা আহ্Ÿান করতে পারবেন এবং উপস্থিত সদস্যদের তিন-চতুর্থাংশ ভোটে সিদ্ধাšত্ম গৃহীত হবে।



কার্যনির্বাহী কমিটি:

ক) অ্যাসোসিয়েশনের একটি কার্যনির্বাহী কমিটি থাকবে,
খ) অ্যাসোসিয়েশনের ভোটার তালিকায় তালিকাভূক্ত সদস্যগণই কার্যনির্বাহী কমিটিতে নির্বাচিত হবেন এবং পরবর্তীতে কোন ধারা সংশোধন না হলে বার্ষিক সাধারণ সভায় তাদের পরবর্তী কর্মকর্তাগণ নির্বাচিত না হওয়া পর্যšত্ম দায়িত্ব পালন করবেন,
গ) কার্যনির্বাহী কমিটির মেয়াদকাল দায়িত্ব গ্রহণের পর হতে ২ বৎসর বলবৎ থাকবে,
ঘ) মেয়াদ শেষ হবার নূন্যপড়্গে ১৫ দিন পূর্বে পরবর্তী কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। যদি নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হয়, তবে সভাপতি ১ জন আহ্বায়কসহ ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি এডহক কমিটি গঠন করতে পারবেন। এই কমিটি ৪৫ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করবেন। পরবর্তী কার্যনির্বাহী কমিটি নির্বাচিত বলে ঘোষনা দেওয়ার পর অবশ্যই ১৫ দিনের মধ্যে যথাযথ ইনভেনটরি বিবরনসহ দায়িত্বভার প্রদান ও গ্রহণ করতে হবে,
ঙ) কার্যনির্বাহী কমিটির এক- তৃতীয়াংশ সদস্য কার্যনির্বাহের জন্য প্রয়োজনীয় উপস্থিতি সংখ্যা বলে গণ্য হবে,
চ) কার্যনির্বাহী কমিটির সকল সিদ্ধাšত্ম উপস্থিত সংখ্যা গরিষ্ঠ সদস্যদের সমর্থন বা ভোটে গৃহীত হবে,
ছ) কার্যনির্বাহী কমিটিতে ন্যুনতম ৭ জন মহিলা সদস্যদের অšত্মর্ভূক্ত নিশ্চিত করতে হবে,
জ) পদাধিকার বলে সদ্য বিদায়ী কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি ও মহাসচিব নবগঠিত কমিটিতে সদস্য পদে বহাল হবেন।



কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য (মোট ৩৫ জন):

* সভাপতি : ১ জন
* সহ- সভাপতি (সিনিয়র সহ-সভাপতিসহ) : ৩জন
* মহাসচিব : ১ জন
* কোষাধ্যড়্গ : ১ জন
* যুগ্ন মহাসচিব : ২ জন
* সাংগঠনিক সচিব : ১ জন
* সাহিত্য প্রকাশনা সচিব : ১ জন
* সাংস্কৃতিক সচিব : ১ জন
* প্রচার ও জনসংযোগ সচিব : ১ জন
* শিড়্গা, ক্রীড়া ও পাঠাগার সচিব : ১ জন
* দপ্তর সচিব : ১ জন
* নির্বাচিত নির্বাহী সদস্য : ১৯ জন
* পদাধিকার বলে সদ্য বিদায়ী কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি ও মহাসচিব : ২ জন



কার্যনির্বাহী কমিটির ড়্গমতা ও দায়িত্ব:

ক) শূন্যপদ/নৈমিত্তিক শূন্যপদে সদস্য/কর্মকর্তা নিয়োগ দান,
খ) কমিটির মধ্যে হতে নৈমিত্তিক শূন্যপদে কর্মকর্তা নির্বাচন,
গ) কোন নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কমিটির ভিতরের অথবা বাহিরের সদস্যদের নিয়ে স্ট্যান্ডিং কমিটি ও সাব-কমিটি গঠন; তবে শর্ত থাকে যে, এ ধরনের কমিটি স্ট্যান্ডিং কমিটির বিবেচনার জন্য বিষয়াবলী স্পষ্টভাবে বর্ণিত হবে এবং এতে এক বা একাধিক কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য অšত্মর্ভূক্তি থাকবেন। সাব-কমিটির সদস্যদের মধ্য হতে যে কোন একজন চেয়ারম্যান/আহ্বায়ক হবেন এবং একজন সদস্য কমিটির সদস্য সচিব হিসাবে কাজ করবেন। গঠিত কমিটি শুধুমাত্র নির্ধারিত বিষয়বলীর জন্যই কাজ করবে,
ঘ) গঠনতন্ত্র ও বিধিসমূহের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এমন সব ড়্গমতা প্রয়োগ করতে পারবে, যা গঠনতন্ত্র ও বিধির পরিপন্থি নয় অথচ স্পষ্টভাবে গঠনতন্ত্র ও বিধিসমূহে লিপিবদ্ধ নাই,
ঙ) নির্বাচন কমিশন গঠন ও নির্বাচন সংক্রাšত্ম সিদ্ধাšত্ম গ্রহন করবে,
চ) হিসাব নিরীড়্গক নিয়োগ করবেন,
ছ) অ্যাসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্র মোতাবেক এর সার্বিক উন্নয়ন ও উদ্দেশ্য সফল করার জন্য কাজ করবে,
জ) কার্যনির্বাহী কমিটি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারন সভা, বার্ষিক সাধারন সভা ও জরম্নরী সাধারন সভার সময়, তারিখ, স্থান ইত্যাদি নির্ধারন করবে,
ঝ) অ্যাসোসিয়েশনের যাবতীয় খরচ অনুমোদন করবে,
ঞ) উপদেষ্টামন্ডলী ও পৃষ্ঠপোষকমন্ডলী মনোনীত এবং এর সংখ্যা নির্ধারন করবে,
ট) অ্যাসোসিয়েশনের কার্যাবলী সুষ্ঠভাবে পরিচালনার জন্য প্রয়োজনবোধে বিশেষ উপ-পরিষদ গঠন করবে,
ঠ) অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক বাজেট প্রণয়ন করবে,
ড) অ্যাসোসিয়েশনের কর্মচারী নিয়োগ ও নিয়োগের শর্তাদি অনুমোদন করবে,
ঢ) সকল নতুন সদস্যদের আবেদনপত্র বিবেচনা ও চূড়াšত্ম অনুমোদন করবে,
ণ) প্রবেশ ফি এবং আজীবন সদস্যদের দেয়া চাঁদার হার কার্যনির্বাহী কমিটির সুপারিশক্রমে সাধারণ পরিষদের বার্ষিক সভা কর্তৃক নির্ধারিত হবে,
ত) বাংলাদেশে প্রকাশিত বহুল প্রচারিত দু’টি জাতীয় দৈনিক (একটি হবে বাংলা) পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি সাধারণ সভার নোটিশের জন্য যথেষ্ট বলে বিবেচিত হবে। তবে এরকম নোটিশে তারিখ,সময় ও স্থান উলেস্নখ থাকবে। এই নোটিশ উক্ত সভা অনুষ্ঠিত হবার কমপড়্গে ১৫ দিন পূর্বে প্রকাশ করতে হবে,
থ) কার্যনির্বহী কমিটির নৈমিত্তিক শূন্যপদ ও বিশেষ বৈঠকে সৃষ্ট নতুন পদসমূহ পুরনের ড়্গমতা কমিটির হাতে ন্য¯ত্ম থাকবে, এ ভাবে শূন্যপদ মনোনীত/নির্বাচিত সদস্য/কর্মকর্তা পরবর্তী নির্বাচন পর্যšত্ম স্বীয় পদে আসীন থাকবেন এবং এর শূন্যপদের বিষয়টি অ্যাজেন্ডাভূক্ত করে কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় উপস্থিত সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থনের ভিত্তিতে অনুরম্নপ শুন্যপদ পুরন করতে হবে এবং
দ) তাদের উপর ন্য¯ত্ম দায়িত্ব ও কর্তব্য সুষ্ঠুরম্নপে সম্পাদনের জন্য উপ-বিধি প্রণয়ন করতে পারবে। তবে উক্ত উপ-বিধি গঠনতন্ত্রের সাথে অসামঞ্জস্য এবং অ্যাসোসিয়েশনের লড়্গ্য ও উদ্দেশ্যর পরিপন্থী হতে পারবে না। আরও শর্ত থাকে যে, কার্যনির্বাহী কমিটি প্রণীত উপ-বিধি পরবর্তী বার্ষিক সাধারন সভায় অনুমোদনের জন্য পেশ করতে হবে।



কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যদের দায়িত্ব ও ড়্গমতা:

১। সভাপতি:
ক) অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান হবেন,
খ) তিনি অ্যাসোসিয়েশনের সকল সভায় সভাপতিত্ব করবেন এবং সভার কার্যবিবরণীতে স্বাড়্গর করবেন,
গ) তিনি সভার প্র¯ত্মাবাবলী ও সিদ্ধাšত্মবলী অনুমোদন করবেন,
ঘ) প্রয়োজনবোধে তিনি গঠনতন্ত্রের যে কোন ধারা, উপ-ধারার ব্যাখ্যা/সিদ্ধাšত্ম দিবেন এবং তা চুড়াšত্ম বলে গণ্য হবে,
ঙ) সমান সংখ্যক ভোটের ড়্গেেত্র কাস্টিং ভোট দিতে পারবেন,
চ) জরম্নরী প্রয়োজনে নূন্যপড়্গে চব্বিশ ঘন্টার নোটিশে যে কোন সময় কার্যনির্বাহী কমিটির সভা ডাকতে পারবেন এবং
ছ) অ্যাসোসিয়েশনের স্বার্থে যে কোন দায়িত্ব পালনসহ নতুন নতুন গঠণমূলক কর্মসূচি গ্রহনপূর্বক কার্যনির্বাহী কমিটিকে অবহিত করবেন।

২। সহ-সভাপতি:
ক) সাধারণত সভাপতিকে সার্বিক কাজে সহাযতা করবেন,
খ) সভাপতির অনুপস্থিতিতে সিনিয়র সহ-সভাপতি অথবা তার অনুপস্থিতিতে ক্রমানুসারে সহ-সভাপতিগণ অ্যাসোসিয়েশনের সভায় সভাপতিত্ব করবেন এবং
গ) মেয়াদ পূর্তির আগে কোন কারণে সভাপতির পদ শূন্য হলে ক্রমানুসারে জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসাবে পরর্বতী নির্বাচন না হওয়া পর্যšত্ম দায়িত্ব পালন করবেন। সহ-সভাপতিগণের অনুপস্থিতিতে কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যদের মধ্য থেকে জেষ্ঠ্যতম একজনকে উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করার জন্য নির্বাচন করা যাবে।

৩। মহাসচিব:
ক) অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন,
খ) সভাপতির পরামর্শক্রমে সভার আলোচ্যসূচি নির্ধারনপূর্বক তিনি অ্যাসোসিয়েশনের যাবতীয় সভা আহ্বান করবেন,
গ) সভাপতির অনুমোদন সাপেড়্গ সভার কার্যবিবরণী লিপিবদ্ধ করার ব্যবস্থা করবেন,
ঘ) সভাপতির অনুমোদন সাপেড়্গে বার্ষিক রিপোর্ট প্রস্তুত করবেন এবং বার্ষিক আয়-ব্যয়ের হিসাব ও অডিট রিপোর্ট কার্যনির্বাহী কমিটি ও সাধারন সভায় পেশ করবেন,
ঙ) সভাপতির পরামর্শক্রমে অ্যাসোসিয়েশনের পড়্গে সরকারি, বেসরকারি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ রড়্গা করবেন,
চ) অ্যাসোসিয়েশনের পড়্গে প্রয়োজনীয় যে কোন অনুমোদিত দলিল ও চুক্তিতে তিনি স্বাড়্গর করবেন। তবে প্রয়োজন হলে বিশেষ ড়্গেেত্র সভাপতি এই ধরনের ’চুক্তি কিংবা দলিল সহ অন্যান্য ডকুমেন্ট স্বাড়্গর করতে পারবেন,
ছ) সভাপতির সাথে আলোচনাক্রমে বিভাগীয় সম্পাদক ও নির্বাহী সদস্যদের কার্যাবলী সমন্বয় করবেন,
জ) সম্পাদকবৃন্দকে তাঁদের নিজ নিজ দপ্তরের কার্যাবলী সম্পাদন করার জন্য উপদেশ ও পরার্মশ দিতে পারবেন,
ঝ) সভাপতির অনুমোদনক্রমে মহাসচিব অ্যাসোসিয়েশনের কর্মচারী নিয়োগ, বরখা¯ত্ম, বেতন বৃদ্ধি, ছুটি মঞ্জুর ও যৌক্তিক পর্যায়ে শা¯িত্মর ব্যবস্থা করতে পারবেন,
ঞ) নিবন্ধন কর্তৃপড়্গরে চাহিদা মোতাবেক রিপোর্ট/রির্টান দাখিল করবেন,
ট) কমিটির অনুমোদনক্রমে অ্যাসোসিয়েশনের পড়্গে মামলা-মোকদ্দমা দায়ের ও পরিচালনার দায়িত্ব পালন করবেন,
ঠ) সভাপতির পরার্মশক্রমে মহাসচিব সাত দিনের নোটিশে কিংবা প্রয়োজনানুসারে জরম্নরী অন্যান্য সভাসহ কার্যনির্বাহী কমিটির নিয়মিত সভা আহ্বান করবেন।

৪। কোষাধ্যড়্গ:
ক) অ্যাসোসিয়েশনের যাবতীয় আয়-ব্যয়ের হিসাব সংরড়্গন করবেন এবং কার্যনির্বাহী কমিটির অনুমোদনের জন্য তা পেশ করবেন,
খ) নির্ধারিত ব্যাংকে অ্যাসোসিয়েশনের টাকা রাখার বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন,
গ) অ্যাসোসিয়েশনের যাবতীয় আয় ও ব্যয়ের হিসাব-নিকাশ বার্ষিক রিপোর্ট আকারে সাধারন সভায় পেশের জন্য সময়মত তৈরী করে দিবেন এবং বার্ষিক অডিট করাবেন,
ঘ) অ্যাসোসিয়েশনের তহবিল বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা প্রণয়ন করবেন এবং তা কার্যনিবাহী কমিটির অনুমোদনক্রমে বা¯ত্মবায়ন করবেন,
ঙ) সদস্যদের চাঁদা ও অন্যান্য অনুদান আদায়ের ব্যাপারে তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবেন,
চ) চাঁদা অদায়ের রশিদ বই আদায়কৃত অর্থ ব্যাংকে জমা দেয়ার বই, চেক বই, অ্যাসোসিয়েশনের সকল প্রকার হিসাব পত্র, বিল-ভাউচার ও হিসাব সংক্রাšত্ম-অন্যান্য সকল কাগজপত্র তার তত্ত্বাবধানে থাকবে,
ছ) তিনি অ্যাসোসিয়েশনের যাবতীয় ব্যয় যথাসম্ভব চেকের মাধ্যমে সম্পাদন করবেন,
জ) অ্যাসোসিয়েশনের জরম্নরী ব্যয় নির্বাহের জন্য মহাসচিবের জ্ঞাতসারে তিনি সর্বোচ্চ ৫০,০০০/- (প াশ হাজার টাকা) নিজের কাছে নগদ রাখতে পারবেন,
ঝ) প্রচলিত হিসাব বিজ্ঞানের সকল আধুনিক হিসাবরড়্গণ নীতি অ্যাসোসিয়েশনের হিসাবরড়্গণের ড়্গেেত্র প্রযোজ্য হবে যা কোষাধ্যড়্গ’র তদারকিতে পরিচালিত হবে।

৫। যুগ্ন-মহাসচিব:
ক) যুগ্ন-মহাসচিবগণ অ্যাসোসিয়েশনের কার্যে মহাসচিবকে সর্বোত্রভাবে সহযোগিতা ও সহায়তা করবেন এবং প্রয়োজনে মহাসচিব কর্তৃক প্রদত্ত বিশেষ দায়িত্ব পালন করবেন। প্রত্যেক সভায় কার্য বিবরণীর খসড়া মহাসচিবের নিকট নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পেশ করবেন। অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের যাবতীয় অফিস রেকর্ড ইত্যাদি যতেষ্ঠভাবে সংরড়্গণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। দুই যুগ্ন-মহাসচিব, মহাসচিব কর্তৃক বন্টনকৃত দায়িত্ব পালন করবেন,
খ) মহাসচিবের অনুপস্থিতিতে জেষ্ঠ্য যুগ্ন-মহাসচিব মহাসচিবের দায়িত্ব পালন

৬। সাংগঠনিক সচিব:
ক) তিনি অ্যাসোসিয়েশনের সাংগঠনিক কার্যকালাপ পরিচালনা করবেন,
খ) সভাপতি ও মহাসচিবের সাথে তিনি সার্বড়্গনিক যোগাযোগ রাখবেন এবং অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকান্ড সম্প্রসারণ করার জন্য যথাপোযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন,
গ) অ্যাসোসিয়েশনকে শক্তিশালী করার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাইদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করবেন এবং সদস্য সংখ্যা বাড়ানোর প্রচেষ্টা চালাবেন,
ঘ) অ্যাসোসিয়েশনের শাখা গঠনের বিষয়ে তিনি মতামত দিবেন ও কার্যনির্বাহী কমিটিতে অনুমোদনের জন্য পেশ করবেন।

৭। সাহিত্য ও প্রকাশনা সচিব:
অ্যাসোসিয়েশনের পড়্গে সাময়িকী/মুখপাত্র ইত্যাদি প্রকাশনার দায়িত্ব পালন করবেন এবং প্রয়োজনে সাংস্কৃতিক সম্পাদকের সাথে সমন্বয়পূর্বক সাহিত্য বিষয়ক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবেন।

৮। সাংস্কৃতিক সচিব:
অ্যাসোসিয়েশনের সকল বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানাদি যেমন- সংগীত, নাটক, নৃত্য, ক্রীড়া ইত্যাদি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন ও কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।

৯। প্রচার ও জনসংযোগ সচিব:
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাইদের মধ্যে অত্র অ্যাসোসিয়েশনের আর্দশ, উদ্দেশ্য ও চলিত কর্মসূচিসমূহ প্রচার ও জনপ্রিয় করার জন্য বিভিন্ন অনুষ্ঠান/কর্মসূচির আয়োজন করবেন এবং এই উদ্দেশ্যে প্রচারপত্র, পোষ্টার, লিফলেট ও পু¯িত্মকা ইত্যাদি প্রকাশের ব্যবস্থা করবেন। তিনি অ্যাসোসিয়েশনের অনুকূলে সকল কার্যক্রম বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রচারের সকল ব্যবস্থাদি গ্রহণ করবেন। বিশেষ বাহক মারফত ডাকযোগে অথবা খবরের কাগজের মাধ্যমে অথবা ই-মেইলে অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের নিকট পত্র প্রেরণ করবেন।

১০। শিড়্গা, ক্রীড়া ও পাঠাগার সচিব:
শিড়্গা বিষয়ক যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করবেন এবং অ্যাসোসিয়েশনের পাঠাগার সংরড়্গণ ও পরিচালনায় যথাযথ ভূমিকা পালন করবেন।

১১। দপ্তর সচিব:
মহাসচিবের সাথে পরার্মশক্রমে দপ্তর সম্পাদক অ্যাসোসিয়েশনের সকল দাপ্তরিক কাজ সম্পন্ন করবেন এবং অ্যাসোসিয়েশনের সকল রেকর্ডপত্র রড়্গণাবেড়্গন করবেন। তিনি অ্যাসোসিয়েশনের কার্যক্রমের পরিসংখ্যান ও রিপোর্ট তৈরী করবেন এবং তা সংরড়্গণ করবেন।

১২। কার্যনির্বাহী সদস্য:
ক) সভাপতি ও সহ-সভাপতিবৃন্দের অনুপস্থিতিতে সংস্থার সভায় উপস্থিত জ্যেষ্ঠ সদস্য সভাপতিত্ব করবেন,
খ) মহাসচিব বা কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক অর্পিত যে কোন দায়িত্ব পালন করবেন,
গ) কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যগণ অ্যাসোসিয়েশনের কার্যক্রম পরিচালনায় সর্বপ্রকার সাহায্য-সহযোগিতা করবেন।



কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন:
ক) সাধারণ ও আজীবন সদস্যদের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে কিংবা সর্বসম্মতিক্রমে একটি কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হবে,
খ) কার্যনির্বাহী কমিটির মেয়াদ শেষ হওয়ার দুই মাস পূর্বে সভাপতি কার্যনির্বাহী কমিটির অনুমোদনক্রমে তিনজন সদস্যের সমন্বয়ে একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন এবং উক্ত কমিশন নি¤্নরূপে গঠিত হবেঃ
সাবেক ভাইস-চ্যান্সেলরগণের মধ্য হতে একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার, বর্তমান প্রো-ভাইস চ্যান্সেলরগনের মধ্য হতে একজন নির্বাচন কমিশনার এবং রেজিস্ট্রার নির্বাচন কমিশনের সচিব হবেন।
গ) নির্বাচন কমিশন কার্যনির্বাহী কমিটির সহযোগিতায় ভোটার তালিকা প্রণয়ন করে সকলের অবগতির জন্য প্রকাশ করবেন,
ঘ) নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের অšত্মত এক মাস পূর্বে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করবেন,
ঙ) অ্যাসোসিয়েশনের সকল বৈধ সদস্য ভোটার হিসাবে গণ্য হবে। তবে আসন্ন নির্বাচনের অšত্মত ছয় মাস পূর্বে যারা অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যভূক্ত হবেন, কেবল তারাই নির্বাচন কার্যক্রমে অংশগ্রহন করতে পারবে,
চ) যে কোন পদের প্রার্থী হতে চাইলে তাকে অব্যশই ভোটার হতে হবে,
ছ) নির্বাচন কমিশনের কোন সদস্যই নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না, তবে তাদের ভোটাধিকার থাকবে,
জ) প্যানেলে যুক্তভাবে অথবা স্বতন্ত্রভাবে যে কোন পদে যে কোন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করতে পারবেন। তবে এক ব্যক্তি যুগপৎ একের অধিক প্রার্থী হতে পারবেন না,
ঝ) নির্বাচন সংক্রাšত্ম বিষয়ে নির্বাচন কমিশনারের রায়ই চূড়াšত্ম বলে গণ্য হবে এবং
ঞ) কার্যনির্বাহী কমিটির মেয়াদকাল উত্তীর্ণ হওয়ার কমপড়্গে ১৫ দিন পূর্বে নির্বাচন সম্পন্ন করে ফলাফল ঘোষণা করতে হবে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার ২১ দিনের মধ্যে বিদায়ী কার্যনির্বাহী কমিটি নব-নির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটিকে অডিট ও ইনভেনটরিসহ দায়িত্ব বুঝিয়ে দিবেন।



অনাস্থা প্র¯ত্মাব:

ক) কার্যনির্বাহী কমিটির বিরম্নদ্ধে অনাস্থা প্র¯ত্মাবের জন্য কমপড়্গে দুই-তৃতীয়াংশ সাধারণ সদস্য লিখিতভাবে সভাপতিকে নোটিশ প্রদান করবেন। নোটিশ প্রাপ্তির পর সভাপতি সাধারণ সভা আহ্Ÿান করবেন। এড়্গেেত্র সাধারণ সভায় মোট সদস্য সংখ্যার তিন-চতুর্থাংশ সদস্যের উপস্থিতিতে দুই-তৃতীয়াংশ ভোটে অনাস্থা প্র¯ত্মাব পাস হবে,
খ) অনাস্থা প্র¯ত্মাব পাস হলে পরবর্তী ত্রিশ দিনের মধ্যে কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনের অথবা শূন্যপদ পূরণের ব্যবস্থা করতে হবে এবং
গ) অনাস্থা প্র¯ত্মাবের নোটিশ প্রাপ্তির ত্রিশ দিনের মধ্যে সভাপতি সাধারণ সভা আহ্বান না করলে অনাস্থা প্র¯ত্মাবকারীগণ নিজেরাই সাত দিনের নোটিশে সাধারণ সভা আহ্বান করে সিদ্ধাšত্ম গ্রহণ করতে পারবেন। এড়্গেেত্র কার্যনির্বাহী কমিটির বিরম্নদ্ধে অনাস্থা প্র¯ত্মাব পাস হলে উক্ত সভায় কমপড়্গে পাঁচজন সদস্যের একটি অšত্মর্বতীকালীন বা কেয়ারটেকার কমিটি গঠন করতে হবে। এই কমিটি ত্রিশ দিনের মধ্যে নির্বাচনের ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।



পদত্যাগ:

কার্যনির্বাহী কমিটির কোন কর্মকর্তা/সদস্য পদত্যাগ করতে চাইলে তিনি কারণ উলেস্নখপূর্বক সভাপতি বরাবর পদত্যাগপত্র পেশ করবেন। কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক সিদ্ধাšত্ম গৃহীত হবার পূর্ব পর্যšত্ম পদত্যাগপত্র প্রত্যাহার করা যাবে। এ বিষয়ে কার্যনির্বাহী কমিটির সিদ্ধাšত্মই চূড়াšত্ম বলে গণ্য হবে।



অব্যাহতি:

কার্যনির্বাহী কমিটির নিকট যদি প্রতিয়মান হয় যে, কার্যনির্বাহী কমিটির কোন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা সদস্য দ্বারা অ্যাসোসিয়েশনের নির্ধারিত কাজ বা দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়, তা হলে কমিটি কর্মকর্তা ও সদস্যকে নোটিশ দিবেন এবং পরর্বতী কালে দুই-তৃতীয়াংশ ভোটে উক্ত কর্মকর্তা ও সদস্যকে নিজ দায়িত্ব হতে বা নির্বাহী কমিটি সাধারন সদস্য পদ হতে অব্যাহতি দিতে পারবেন। কার্যনির্বাহী কমিটির কোন সদস্য অ্যাসোসিয়েশনের জন্য ড়্গতিকর কাজে লিপ্ত হলে তাকে ৭ দিনের নোটিশে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করে তার জবাব প্রাপ্তির পর উপ-কমিটির মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে কার্যনির্বাহী কমিটি অব্যাহতির বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে। এড়্গেেত্র অব্যাহতি প্রাপ্ত কর্মকর্তা বা সদস্যের কোন প্রকার আপত্তি গ্রহণযোগ্য হবে না।



বার্ষিক সাধারণ সভার কাজ:

বার্ষিক সাধারণ সভায় নি¤্নােক্ত কার্য সম্পাদিত হবেঃ

ক) মহাসচিব কর্তৃক প্রণীত ও কার্যনির্বাহী কমিটির দ্বারা অনুমোদিত বার্ষিক রিপোর্ট বিবেচনা,
খ) বিগত বছরের অডিট রিপোর্ট বিবেচনা ও হিসাব নিকাশ অনুমোদন,
গ) কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক প্র¯ত্মাবিত ও কোষাধ্যড়্গ কর্তৃক উপস্থাপিত বাজেট অনুমোদন,
ঘ) ধারা ২৩ অনুসারে নির্বাচনের ব্যবস্থা গ্রহণ,
ঙ) প্রয়োজনে গঠনতন্ত্র ও বিধি প্রণয়ন, সংশোধন, পরিবর্তন ও অনুমোদন,
চ) সভাপতির অনুমোদনক্রমে অন্য যে কোন বিষয় উত্থাপন ও আলোচনা এবং
ছ) সাধারণ পরিষদের বার্ষিক সভার সকল সিদ্ধাšত্ম উপস্থিত ভোটদানকারী সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে গৃহীত হবে। সমান সমান ভোটের ড়্গেেত্র সভাপতি কাস্টিং বা নির্ধারণী ভোট দিতে পারবেন।



তহবিল:

তহবিলসহ সকল সম্পত্তি অ্যাসোসিয়েশনের নামে অর্জিত ,স্বীকৃত ও পরিচালিত হবে এবং তা অ্যাসোসিয়েশনের নিকট ন্য¯ত্ম থাকবে। বিভিন্ন ব্যক্তি, সংস্থা, সদস্যদের চাঁদা এবং সরকার হতে অনুদান নিয়ে অ্যাসোসিয়েশনের তহবিল গঠিত হবে। অ্যাসোসিয়েশনের এই তহবিলের অর্থ কার্যনির্বাহী কমিটি যে কোন তফসিলী ব্যাংক (ব্যাংকসমূহে অথবা ডাকঘর স য় প্রকল্পে অথবা লিজিং কোম্পানী, প্রতিরড়্গা স য়পত্র কিংবা অধিকতর লাভজনক প্রতিষ্ঠানে) জমা রাখবেন। তবে বার্ষিক সাধারণ সভায় এই সম¯ত্ম তহবিলের অবস্থান অবহিত করতে হবে।



তহবিলসমূহ:

ক) নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে অর্জিত অর্থ বিশেষ তহবিলে জমা রাখতে হবে,
খ) সকল আজীবন সদস্যের চাঁদা নির্দ্দিষ্ট তহবিলে জমা রাখতে হবে। কার্যনির্বহিী কমিটি চলতি বছরের অর্জিত চাঁদার অনধিক শতকরা ৫০ ভাগ সাধারণ তহবিলে স্থানাšত্মর করতে পারবে (স্থায়ীভাবে অথবা সাময়িক ঋণ হিসাবে),
গ) প্রবেশ ফি, বার্ষিক চাঁদা ও বিবিধ সূত্রে প্রাপ্ত অর্থসমূহ সাধারন তহবিলে জমা হবে এবং
ঘ) আজীবন সদস্য ব্যতীত সকল সদস্যকে প্রত্যেক বৎসরের বার্ষিক চাঁদা অ্যসোসিয়েশনের স্বার্থে অগ্রিম প্রদান করতে হবে।



বিনিয়োগ:

অ্যসোসিয়েশনের স্বার্থে কার্যনির্বাহী কমিটি সমীচীন মনে করলে নির্দ্দিষ্ট তহবিলের টাকা সরকারী সিকিউরিটিজ অথবা স য়পত্র অথবা অন্য কোন লাভজনক খাতে বিনিয়োগ করতে পারবে।



ব্যাংক হিসাব পরিচালনা:

অ্যসোসিয়েশনের ব্যাংক হিসাবসমূহ কোষাধ্যড়্গ এবং মহাসচিব অথবা সভাপতি-এর যৌথ স্বাড়্গরে পরিচালিত হবে। কোন কারণে কোষাধ্যড়্গ অনুপস্থিত থাকলে বাকী দুই জনের যৌথ স্বাড়্গরে হিসাব পরিচালিত হবে।



হিসাব নিরীড়্গা:

সাধারণ পরিষদের বার্ষিক সভা কর্তৃক নিয়োগকৃত হিসাব নিরীড়্গকের দ্বারা হিসাব নিরীড়্গা করে কার্যনির্বাহী কমিটির পড়্গে কোষাধ্যড়্গ তা বার্ষিক সাধারন পরিষদের সভায় অনুমোদনের জন্য পেশ করবেন।



গঠনতন্ত্রের সংশোধনী:

ক) গঠনতন্ত্র ও বিধি সংশোধনের প্র¯ত্মাব কেবলমাত্র সাধারণ পরিষদের বার্ষিক সাধারণ সভায় অথবা এতদুদ্দেশ্যে আহুত বিশেষ সাধারণ সভায় বিবেচিত হবে,
খ) এরূপ প্র¯ত্মাব কার্যনির্বাহী কমিটি বা যে কোন সদস্য সংশোধনের জন্য উত্থাপন করতে পারবেন,
গ) কোন সদস্য কর্তৃক উত্থাপিত প্র¯ত্মাব প্রথমে কার্যনির্বাহী কমিটিতে বিবেচিত হবে এবং কোন সংশোধনী থাকলে তাদের মতামতসহ বিবেচনার জন্য সাধারন সভায় পেশ করা হবে,
ঘ) এই গঠনতন্ত্রের কোন ধারা, উপধারা বা শব্দের পরির্বতন, পরিবর্ধন, সংশোধন, সংকোচন, সংযোজন বা রদবদলের প্রয়োজন হলে সাধারণ সভায় উপস্থিত দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের ভোটে তা সংশোধন করা যাবে এবং
ঙ) সাধারণ পরিষদের সভায় অনুমোদিত সংশোধনী গৃহীত হওয়ার সাথে সাথেই তা গঠনতন্ত্রের অংশ হিসাবে গণ্য হবে।



বিলুপ্তি:

অ্যাসোসিয়েশনের বিলুপ্তির প্র¯ত্মাব সাধারণ পরিষদে অ্যাসোসিয়েশনের তিন-চতুর্থাংশ সদস্যের ভোটে গৃহীত হলে উক্ত সিদ্ধাšত্ম প্র¯ত্মাবের মাধ্যমে ঘোষণা দেওয়ার পর অ্যাসোসিয়েশন বিলুপ্তি হবে অথবা যদি ক্রমাগত তিন বছর ধরে অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য সংখ্যা এত কম হয়, যা নির্বাহী কমিটি গঠনের জন্য অপ্রতুল, তবে অ্যাসোসিয়েশন অবলুপ্ত হয়েছে বলে গণ্য হবে।



বিলুপ্ত অ্যাসোসিয়েশনের সম্পত্তি:

অ্যাসোসিয়েশন বিলুপ্ত হলে, সাধারণ পরিষদ কর্তৃক অন্য কোন সিদ্ধাšত্ম না থাকলে অত্র অ্যাসোসিয়েশনের সকল দায়মুক্ত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পত্তি হিসাবে গণ্য হবে।



নির্ভরযোগ্য পাঠ:

বাংলায় এই গঠনতন্ত্রের একটি নির্ভরযোগ্য পাঠ ও ইংরেজিতে অনুদিত একটি নির্ভরযোগ্য পাঠ থাকবে এবং উভয় পাঠ নির্ভরযোগ্য বলে গণ্য হবে। তবে শর্ত থাকে যে, বাংলা ও ইংরেজি পাঠের মধ্যে বিরোধের ড়্গেেত্র বাংলা পাঠ প্রাধান্য পাবে।






কপিরাইট © ২০২৪ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশান (বিএসএমএমইউএএ) || রক্ষণাবেক্ষণে পোলাক্স টেকনোলজিস