অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হবার যোগ্য এবং ইচ্ছুক ব্যক্তি সদস্যপদের জন্য নির্দ্দিষ্ট ফরমে মহাসচিব বরাবর আবেদন করবেন। আবেদনকারীকে অ্যাসোসিয়েশনের একজন সদস্য পরিচয় করিয়ে দিবেন।

নতুন সাধারণ সদস্যপদের আবেদনপত্রের সাথে ১০০ টাকা (বিদেশিদের জন্য: টঝ৳১০.০০) প্রবেশ ফিস ও এক বছরের জন্য দেয় চাঁদা ২০০০ টাকা (বিদেশিদের জন্য: টঝ৳ ২৫.০০) প্রদান করতে হবে। আজীবন সদস্যের জন্য আবেদন ফিস ১০০ টাকা (বিদেশিদের জন্য: টঝ৳১০.০০) এবং ৫০০০ টাকা (বিদেশিদের জন্য: টঝ৳ ১০০.০০) জমা দিতে হবে।

কোন সাধারণ সদস্য বার্ষিক চাঁদা ডিসেম্বরের মধ্যে পরিশোধ না করলে সদস্য সুবিধাদি ভোগের অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। তবে শর্ত থাকে যে, ১০০ টাকা পুনঃআবেদন ফিস ও বর্তমান বছরের জন্য নির্ধারিত দেয় চাঁদা পরিশোধ সাপেড়্গ সাধারণ সদস্যপদ পুনর্বহাল করা যাবে।

কোন সদস্যের আচারন কার্যনির্বাহী কমিটির মতে সদস্যপদ বাতিলের যোগ্য বলে বিবেচিত হলে তাকে তাঁর সর্বশেষ প্রাপ্ত ঠিকানায় সাত দিনের সময় দিয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠাতে হবে। তার জবাব (যদি তিনি তা দেন) কার্যনির্বাহী কমিটির মতামতসহ চূড়াšত্ম সিদ্ধাšেত্মর জন্য সাধারণ পরিষদে উপস্থাপন করতে হবে। সাধারণ পরিষদ কর্তৃক বহিস্কারের সিদ্ধাšত্ম না নেওয়া পর্যšত্ম সংশিস্নষ্ট সদস্য তাঁর সম্পর্কিত বিষয়ে উপস্থিত থেকে আলোচনায় অংশগ্রহন করতে পারবেন।

একজন সদস্যর সদসপদ খারিজ হলে কোন অবস্থাতেই পরিশোধকৃত কোন অর্থ তাঁকে ফেরৎ দেওয়া হবে না।

কোন সম্মানিত সদস্যকে আজীবন সদস্যপদ প্রদানের প্র¯ত্মাব কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক বিবেচিত হতে হবে ও বার্ষিক সাধারণ সভায় এ বিষয়ে অবহিত করতে হবে।

পৃষ্ঠপোষক নিয়োগের প্র¯ত্মাব সাধারণ পরিষদের বিবেচনার জন্য কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক উপস্থাপিত হবে।

সম্মানিত আজীবন সদস্য, প্রধান পৃষ্ঠপোষক অ্যাসোসিয়েশনের সভায় যোগদান এবং ভাষনদাণের জন্য যোগ্য হবেন।

মহাসচিব সাধারণ পরিষদের সভার অšত্মত দশ দিন পূর্বে সদস্যদের নিকট হতে প্রাপ্ত সকল প্র¯ত্মাবের নোটিশ কার্যনির্বাহী পরিষদের নিকট পেশ করবেন এবং এসব প্র¯ত্মাব কার্যনির্বাহী পরিষদ কর্তৃক বিবেচিত হলে তা সাধারণ সভায় উপস্থাপন করবেন।

যে কোন সদস্য সভাপতি এবং সাধারণ পরিষদের অনুমতিক্রমে কার্যনির্বাহী কমিটির বিবেচেনার জন্য প্র¯ত্মাব আনতে পারবেন।

কার্যনির্বাহী কমিটি প্রতি তিন মাসে নূন্যপড়্গে একবার বৈঠকে বসবে। জরম্নরী যে কোন প্রয়োজনে তিন মাসের পূর্বেও কার্যনির্বাহী কমিটি বৈঠকে বসতে পারবে।

সভাপতি সকল সভায় সভাপতিত্ব করিবেন। কিন্তু তাঁর অনুপস্থিতিতে উপস্থিত জেষ্ঠ্য সহ-সভাপতি এবং যদি তিনি বা সকল সহ-সভাপতি অনুপস্থিত থাকেন, সেড়্গেেত্র কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করার জন্য একজন কার্যনির্বাহী সদস্য বিবেচিত হবেন।

কার্যনির্বাহী কমিটির সভার কার্যবিবরণী ও সিদ্ধাšত্ম নির্দ্দিষ্ট খাতায় লিপিবদ্ধ করে সংরড়্গণ করতে হবে। সভার কার্যবিবরণী মহাসচিব পরবর্তী সভায় উপস্থাপন করবেন এবং সংশিস্নষ্ট সভার সভাপতির অনুমোদন ও স্বাড়্গর গ্রহণ করবেন।

কার্যনির্বাহী কমিটির সকল নির্বাচন সাধারন পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত নির্ধারিত নিয়মে অনুষ্ঠিত হবে।

নির্বাচিত হলে অ্যসোসিয়েশনের কল্যাণে কাজ করবেন-এই মর্মে প্রত্যেক নির্বাচিত সদস্যকে কার্যভার গ্রহণের পূর্বে সম্মতি জ্ঞাপন করতে হবে।

কার্যনির্বাহী কমিটির কর্মকর্তা বা সদস্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন ও তার পদ শূন্য হবে যদি,
ক) তিনি অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যপদ হারান অথবা
খ) সভাপতি/মহাসচিবকে তাঁর অনুপস্থিতির কারণ লিখিতভাবে না জানিয়ে পর পর তিনটি সভায় অনুপস্থিত থাকেন।

অ্যাসোসিয়েশনের স্বার্থে বা কাজের সুবিধার্থে কোষাধ্যড়্গরে নিকট ৫০,০০০/- (প াশ হাজার টাকা) নগদ রাখতে পারবেন। বিশেষ জরম্নরী অবস্থায় মহাসচিব সবোর্চ্চ ১, ০০০,০০/- (এক লড়্গ টাকা) পর্যšত্ম অগ্রিম প্রদান করতে পারবেন।

ক) অন্যরূপে কোন ড়্গমতাপ্রাপ্ত না হয়ে থাকলে, মহাসচিব বাজেট বরাদ্দ সাপেড়্গে যে কোন একটি বিষয়ের জন্য সবোর্চ্চ ২০, ০০০/- (বিশ হাজার টাকা) পর্যšত্ম খরচ করতে

খ) অনুরূপভাবে বাজেট বরাদ্দ সাপেড়্গে একজন যুগ্ন-মহাসচিব অন্যরূপে কোন ড়্গমতাপ্রাপ্ত না হয়ে থাকলে এক বিষয়ে সর্বোচ্চ ১০, ০০০/- (দশ হাজার টাকা) পর্যšত্ম খরচ করতে পারবেন। তবে, পরবর্তী কার্যনির্বাহী সভায় উক্ত খরচের অনুমোদন গ্রহন করতে হবে।

ব্যাংক হিসাব পরিচালনার জন্য চেক-এ স্বাড়্গরদাতাদের নমুনাসহি সভাপতি কর্তৃক অ্যাসোসিয়েশনের সীলমোহরসহ সত্যায়িত হতে হবে।

ঢাকার বাহিরে কোন স্থানে ২৫ জন সদস্য থাকলে কমপড়্গে ৫ জনের একটি সাংগঠনিক গ্রম্নপ শাখা গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারবেন। কমপড়্গে ১৫ জনের সদস্যভূক্তির পর অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব বরাবর স্বীকৃতির জন্য দরখা¯ত্ম করা যাবে।

অ্যাসোসিয়েশনের শাখার কার্যনির্বাহী কমিটি একজন সভাপতি, একজন সহ-সভাপতি, একজন কোষাধ্যড়্গ, একজন শাখা সম্পাদক, একজন সহকারী শাখা সম্পাদক ও ছয়জন সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত হবে।

অ্যাসোসিয়েশনের একটি সীলমোহর থাকবে, যা মহাসচিবের হেফাজতে থাকবে।

প্রত্যেক সদস্যকে কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধাšত্ম অনুযায়ী একটি সদস্য কার্ড বা পরিচয়পত্র প্রদান করা হবে।

ক) অ্যাসোসিয়েশনের একটি সদস্য বহি থাকবে।
খ) মহাসচিব বরাবর লিখিত আবেদন করে যে কোন সদস্য অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য বহি পরিদর্শন করতে পারবেন।
গ) সদস্যদের শ্রেণী অনুসারে বর্তমান বছরের দেয়া চাঁদা এবং বকেয়া দেখিয়ে প্রতি বছর ৩০ নভেম্বরের মধ্যে একটি নতুন সদস্য তালিকা তৈরী করে তা পরির্দশন ও যাচাইয়ের জন্য অফিস খোলার দিনগুলোতে অফিসে রাখা হবে এবং নির্ধারিত মূল্যে এর কপি ক্রয় করা যাবে অথবা তা থেকে ব্যক্তিগতভাবে নোট টুকে নেয়া যাবে।
ঘ) সদস্য বহি সাধারণ পরিষদের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের নোটিশের তারিখ পর্যšত্ম পরিদর্শনের জন্য পাওয়া যাবে।

অ্যাসোসিয়েশনের উদ্দেশ্যবলীর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ যে কোন বিষয়ে কার্যনির্বাহী পরিষদ প্রয়োজনীয় সিদ্ধাšত্ম গ্রহণ করতে পারবে।